অন্যান্য দলএক্সক্লুসিভজাতীয়ঢাকাবাংলাদেশরাজধানীরাজনীতি

লুটপাট করে খাওয়ার জন্য এদেশ স্বাধীন করিনিঃ আ স ম রব

দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে বলে দাবি করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তারা বলেছেন, ‘আজ দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই। এই সরকার বিদেশিদের কাছে দেশটাকে বিক্রি করে দিচ্ছে। ’রবিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে পল্টন মোড়ে এক বিক্ষোভ সমাবেশে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা এসব কথা বলেন।

জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘দেশ স্বাধীন করেছি লুটপাট করে খাওয়ার জন্য নয়। বিদেশে টাকা পাচার করার জন্য নয়। ’রব বলেন, ‘এক মন্ত্রী বলেছেন, জনগণের গায়ে কাপড় আছে। কিন্তু আমি বলতে চাই―দুর্নীতি, অত্যাচার, নিপীড়নের কারণে জনগণ একদিন আপনাদের কাপড় খুলে নেবে। ’

জ্বালানি তেলের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার ও দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে আগামী ২৭ আগস্ট জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ ও পদযাত্রাকে সামনে রেখে নেতারা লিফলেট বিতরণ করেন।বিক্ষোভ সমাবেশে মঞ্চের শরিক দল জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণের শত্রু। মানুষের প্রতি এদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নেই কোনো সহমর্মিতা। ’

জোটের শরিক দল গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, আগামীকাল সোমবার (২২ আগস্ট) সকাল ১১টায় তারা মোহাম্মদপুর টাউন হলের সামনে থেকে লিফলেট বিতরণ ও পদযাত্রা শুরু করবেন। এভাবে আগামী ২৬ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন লিফলেট বিতরণ ও পথসভা করা হবে।

শেখ হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করার সেটা করতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছি―পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে রব বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী সফরে যাওয়ার আগে সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করে যান। শুধু তা-ই নয়, সেখানে গিয়ে কী বলবেন সেটাও সরকারপ্রধানের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে যান।

ফলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন সেটা তার বক্তব্য নয়, সরকারের বক্তব্য। ’দেশের দায়িত্ব শুধু রাজনৈতিক দলের নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশকে বাঁচানোর দায়িত্ব শুধু রাজনৈতিক দলের নয়। ’ কর্মজীবী, পেশাজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষকে এই সরকারকে রুখে দিতে আহ্বান জানান তিনি।

জোটের আরেক দল নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সরকারকে আমরা মানি না। তাদের পদত্যাগ করতে হবে। এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ’

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু প্রমুখ।

বাংলা ম্যাগাজিন /এসকে

আরও দেখুন

২৩ মন্তব্য

  1. লক্ষ্যণীয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রীকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবিষয়ে কিছু বলছেন না।

  2. আপনি কোন দিন জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য হতে পেরেছিলেন, আপনাকে জননেত্রী শেখ হাসিনা সংসদ সদস্য ও বন পরিবেশ মন্ত্রী বানিয়ে ছিলেন, ঐ সময় আপনি বন বিভাগের জন্য কোন কাজ না করে নিজের পকেট ভারী করেছিলেন, আপনার এলাকা জনপ্রিয় তা যাচাই করে তারপর সরকার নিয়ে কথা বলেন। আপনি গ্রামের মেম্বার হতে পারবেন। খালি খালি অসত্য তথ্য অপপ্রচার করছেন।

  3. বাজে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন মিষ্টার রব,,,,সাহেব পাটের গুদামে আগুন কে দিয়েছিল,, ৭২ পরবর্তী,, পুলিশ বিডের বন্দুক কে লুট করেছিলো,,এশিয়া বিখ্যাত আদমজী পাটকলের,,শ্রমিকদের রবিবারের,,,,বেতনের টাকা কে লুট করেছিলো,,,গনবাহীনি সৃষ্টি করে রাতের অন্ধকারে কে ডাকাতি করেছিলো,,,জানি উত্তর পাবনা,,এসব করেছিলো আপনি,,, শাহজাহান সিরাজ প্রমূখ নেতাদের নিয়ে গঠিত,,, জাসদের অষদ বাহিনী,, মোঠ কথা জাসদের গনবাহীনি,, আজকে আপনার মূখে এসব কথা সম্পুর্ন বেমানান

  4. বাজে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন মিষ্টার রব,,,,সাহেব পাটের গুদামে আগুন কে দিয়েছিল,, ৭২ পরবর্তী,, পুলিশ বিডের বন্দুক কে লুট করেছিলো,,এশিয়া বিখ্যাত আদমজী পাটকলের,,শ্রমিকদের রবিবারের,,,,বেতনের টাকা কে লুট করেছিলো,,,গনবাহীনি সৃষ্টি করে রাতের অন্ধকারে কে ডাকাতি করেছিলো,,,জানি উত্তর পাবনা,,এসব করেছিলো আপনি,,, শাহজাহান সিরাজ প্রমূখ নেতাদের নিয়ে গঠিত,,, জাসদের অষদ বাহিনী,, মোঠ কথা জাসদের গনবাহীনি,, আজকে আপনার মূখে এসব কথা সম্পুর্ন বেমানান

  5. নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের জন্য।
    আপনারা কি জানেন?

    একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তে রঞ্জিত এবং দুই লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপি কাকে নিয়োগ দিয়েছিল?

    বঙ্গবন্ধু কে সপরিবারে
    হ*ত্যার পর – অবৈধভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান কুখ্যাত রা*জাকার পাকিস্তানের শাহ্ আজিজুর রহমানকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করেন ।

    কে এই শাহ আজিজুর রহমান
    পাকিস্তান আপনারা জানেন?

    এই সেই কুখ্যাত রা*জাকার শাহ আজিজুর রহমান!

    যিনি বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের সময়- পাকিস্তানের সরকারের জাতিসংঘে প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরোধীতা করে তৎপরতা চালিয়ে ছিলেন।

    শাহ আজিজ জাতিসংঘে বলেছিলেন,

    ” পাকিস্তানি আর্মিরা পূর্ব পাকিস্তানে হামলা চালিয়ে অন্যায় কিছু করেনি।

    স্বাধীনতা সংগ্রামের নামে সেখানে যা চলছে,
    তা হলো ভারতের মদদপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন।

    বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের উচিত সেটাকে পাকিস্তানের ঘরোয়া ব্যাপার হিসেবে গ্রহন করা।”

    আন্তর্জাতিক রাষ্ট্র গুলো যাতে বাংলাদেশের সরকার কে স্বীকৃতি না দেয় এ জন্য সে জোরালো ভূমিকা পালন করে জাতিসংঘে।

    একজন কুখ্যাত রা*জাকার এবং পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কে কিভাবে?
    জিয়াউর রহমান
    স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ছিলেন?

    এই জাতীয় বিশ্বাসঘাতক শাহ আজিজুর রহমান ১৯৭৩ সালে দালাল আইনে গ্রেফতার হন।

    ঐ বছরই শেখ মুজিবুর রহমান ‘সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণা করলে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

    শাহ আজিজুর রহমান শেখ মুজিব হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের প্ররোচনায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ সমর্থন করেন।

    বিএনপি গঠনের পূর্বে ১৯৭৮ সালে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট নামক একটি দল গঠিত হয়।

    এই দলে তৎকালীন মুসলিম লীগের একটি অংশ নিয়ে শাহ আজিজুর রহমান যোগদান করেন।
    তার মানে কি দাঁড়ায়?
    মুসলিম লীগ= আজকের বিএনপি।

    এবং এই জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান ৩ জুন , ১৯৭৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে করেন।

    ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের ৩০০ জনের মধ্যে ২৫০ জনই ছিল চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধী।

    অথচ তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করছে তারা নাকি মুক্তিযোদ্ধার দল, এই তার নমুনা?

    তারা সবাই বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে দালালির অভিযোগে অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল।

  6. নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের জন্য।
    আপনারা কি জানেন?

    একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তে রঞ্জিত এবং দুই লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপি কাকে নিয়োগ দিয়েছিল?

    বঙ্গবন্ধু কে সপরিবারে
    হ*ত্যার পর – অবৈধভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান কুখ্যাত রা*জাকার পাকিস্তানের শাহ্ আজিজুর রহমানকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করেন ।

    কে এই শাহ আজিজুর রহমান
    পাকিস্তান আপনারা জানেন?

    এই সেই কুখ্যাত রা*জাকার শাহ আজিজুর রহমান!

    যিনি বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের সময়- পাকিস্তানের সরকারের জাতিসংঘে প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরোধীতা করে তৎপরতা চালিয়ে ছিলেন।

    শাহ আজিজ জাতিসংঘে বলেছিলেন,

    ” পাকিস্তানি আর্মিরা পূর্ব পাকিস্তানে হামলা চালিয়ে অন্যায় কিছু করেনি।

    স্বাধীনতা সংগ্রামের নামে সেখানে যা চলছে,
    তা হলো ভারতের মদদপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন।

    বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের উচিত সেটাকে পাকিস্তানের ঘরোয়া ব্যাপার হিসেবে গ্রহন করা।”

    আন্তর্জাতিক রাষ্ট্র গুলো যাতে বাংলাদেশের সরকার কে স্বীকৃতি না দেয় এ জন্য সে জোরালো ভূমিকা পালন করে জাতিসংঘে।

    একজন কুখ্যাত রা*জাকার এবং পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কে কিভাবে?
    জিয়াউর রহমান
    স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ছিলেন?

    এই জাতীয় বিশ্বাসঘাতক শাহ আজিজুর রহমান ১৯৭৩ সালে দালাল আইনে গ্রেফতার হন।

    ঐ বছরই শেখ মুজিবুর রহমান ‘সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণা করলে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

    শাহ আজিজুর রহমান শেখ মুজিব হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের প্ররোচনায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ সমর্থন করেন।

    বিএনপি গঠনের পূর্বে ১৯৭৮ সালে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট নামক একটি দল গঠিত হয়।

    এই দলে তৎকালীন মুসলিম লীগের একটি অংশ নিয়ে শাহ আজিজুর রহমান যোগদান করেন।
    তার মানে কি দাঁড়ায়?
    মুসলিম লীগ= আজকের বিএনপি।

    এবং এই জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান ৩ জুন , ১৯৭৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে করেন।

    ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের ৩০০ জনের মধ্যে ২৫০ জনই ছিল চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধী।

    অথচ তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করছে তারা নাকি মুক্তিযোদ্ধার দল, এই তার নমুনা?

    তারা সবাই বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে দালালির অভিযোগে অভিযুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল।

Back to top button
Bangladeshi mountaineer Babar Ali climbs Mount Everest সাঁতারের নিষিদ্ধ পোশাকে নারীদের ফ্যাশন শো সৌদিতে অভিনেতা জয় ও মিষ্টি জান্নাতের চুমুর দৃশ্য কোথায়?