বাড়ি এক্সক্লুসিভ পৃথিবীর কিছু অদ্ভুত তথ্য

পৃথিবীর কিছু অদ্ভুত তথ্য

15
অদ্ভুত পৃথিবী

পৃথিবীর কিছু অদ্ভুত তথ্য।আমাদের পৃথিবী বড়ই অদ্ভুত ও বৈচিত্র্যময়। প্রতিনিয়ত এখানে ঘটতে থাকে নতুন নতুন ঘটনা। যার কিছু প্রকাশ পায়, আবার কিছু  কখনই প্রকাশ পায় না, রয়ে যায় অজানা। আবার এমন কিছু ঘটনাও ঘটে যার উত্তর  খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি।তেমনি কিছু অদ্ভুত তথ্য নিয়ে সাজানো বাংলা ম্যাগাজিনের আজকের প্রতিবেদন। বিশ্বের এসব অদ্ভুত তথ্যগুলোর কিছু কিছু ঘটনা আবার খবরের শিরোনামও হয়ে যায়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক তেমনি কিছু অদ্ভুত তথ্য-

পাবলিক টয়লেট বা বাথরুম ব্যবহার করার পর বিশ্বের ৪২ শতাংশ পুরুষ এবং ২৫ শতাংশ নারীই তাদের হাত পরিষ্কার করেন না।
সুইজারল্যান্ডের মানুষরা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি চকলেট খায়। বছরে গড়ে প্রতিজন খায় প্রায় ১০ কেজি করে।
প্রতি মিনিটে পুরো বিশ্বে ৬ হাজার বা তার অধিকবার বজ্রপাত হয়।
আফ্রিকা মহাদেশে অন্য যে কোনো প্রাণীর আক্রমণের চেয়ে জলহস্তীর আক্রমণে বছরে বেশি মানুষ মারা যায়।
ফ্রেন্স ফ্রাইয়ের জন্মস্থান ফ্রান্সে নয়, বরং বেলজিয়ামে।
কোথাও ভ্রমণ করার সময় মানুষ টুথব্রাশ নিতে সবচেয়ে বেশি ভুলে যায়।
আগস্ট মাসে জন্মহার অন্য সব মাসের চেয়ে বেশি। অর্থাৎ বিশ্বে আগস্ট মাসেই সবচেয়ে বেশি জন্মদিন পালন করা হয়।
যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো খাবার আপনার মুখের লালার সঙ্গে না মিশে আপনি ততক্ষণ সেই খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারেন না।
প্রাচীনকালে মিশরে মমি পুড়িয়ে আগুন তৈরি করা হতো। কারণ, সেখানে কাঠের সল্পতা ছিলো, কিন্তু মমির সল্পতা ছিলো না।
অ্যান্টার্কটিকাতে সবচেয়ে মোটা (প্রস্থে) বরফের টুকরাটির ব্যাসার্ধ ৩ মাইল।
পৃথিবীর মোট বিক্রি হওয়া ৯৬ শতাংশ মোমবাতিই মেয়েরা কিনে।
অধিকাংশ লিপস্টিক তৈরিতে মাছের আঁশ ব্যবহার করা হয়।
পাখিদের খাদ্য গেলার জন্য অভিকর্ষজ বলের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ কোনো পাখিকে যদি চাঁদে নিয়ে খাবার খেতে দেয়া হয়, তবে সেটি খাবার গিলতে পারবে না।
পৃথিবীর মোট উৎপাদিত খেলনার মধ্যে ৭০ ভাগই চীন তৈরি করে থাকে।
ভারতে অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে বেশি সংখ্যক পোস্ট অফিস রয়েছে।
ইংরেজি ‘level’ শব্দটির অক্ষরগুলো উল্টে দিলেও তা একই থাকবে।
ইংরেজি বর্ণমালায় সর্বাধিক ব্যাবহার করা বর্ণ হলো ‘E’ এবং সবচেয়ে কম ব্যবহার করা বর্ণ হলো ‘Q’।
একটি ডিমে শুধু ভিটামিন সি বাদে অন্য সব প্রকার ভিটামিন থাকে।
নারীদের হার্ট পুরুষদের হার্টের চেয়ে দ্রুত স্পন্দিত হয়।
শুধু হৃৎপিণ্ডই নয়, নারীরা পুরুষদের চেয়ে বেশি চোখের পাতাও দ্রুত ফেলে!! (প্রায় দিগুন দ্রুত)